পদ প্রকরণ

একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি - বাংলা - বাংলা ২য় পত্র | | NCTB BOOK
10

পদ প্রধানত দুই প্রকার – নামপদ ও ক্রিয়াপদ। 

নামপদ আবার চার প্রকার । যেমন – বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম ও অব্যয়। তাহলে পদ হল মোট পাঁচ প্রকার।

 

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

যৌগিক ক্রিয়া
মিশ্র ক্রিয়া
প্রযোজক ক্রিয়া
নাম ধাতুর ক্রিয়া
প্রাতিপদিক
সাধিত পদ
মূল পদ
বিশেষ্য পদ
সরল বাক্য
জটিল বাক্য
যৌগিক বাক্য
নেতিবাচক বাক্য
বেবী মওকুদ ও সালমা খান
সুলতানা কামাল ও অধ্যাপক হামিদা বেগম
বেগম মেহেরুন্নেসা খাতুন ও হামিদা খানম
বেগম মেহেরুন্নেসা খাতুন ও বেবী মওদুদ
আমার সন্তান চেয়ে থাকে নিস্পলক
তিনি ঢাকা থাকেন
আজ সূর্য ওঠেনি
ফুল কি ফোটেনি শাখে?
ক্রিয়া পদ
সর্বনাম পদ
প্রশ্রবাচক পদ
বিশেষণ পদ
গিয়াছে চলিয়া ধীরে পুষ্পশূন্য দিগন্তের পথে
ওগো, তুমি কোথায় যাও কোন বিদেশে
তপু ফিরে এসেছে
আমরা মিছিলে পা বাড়ালাম
সরল বাক্য
জটিল বাক্য
যৌগিক বাক্য
নেতিবাচক বাক্য
কবিতার
গানের
নাটকের
গল্পের
সমুচ্চয়ী অব্যয়
অনুসর্গ
অনন্বয়ী অব্যয়
অনুকার অব্যয়
মুন্সিগঞ্জ ও শরীয়তপুর
মুন্সিগঞ্জ ও মাদারিপুর
মুন্সিগঞ্জ ও ফরিদপুর
মানিকগঞ্জ ও শরীয়তপুর
পুরুষের আধিপত্য
উপযুক্ত শিক্ষার অভাব
সমাজের রক্ষণশীলতা
ধর্মাচ্ছন্নতা
অনন্ময়ী অব্যয়
বাক্যা লংকার অব্যয়
ক্রিয়া বিশেষণ স্থানীয় অব্যয়
পদান্বয়ী অব্যয়
মাইকলে মধুসূদন দত্ত
আলাওল
জায়সী
মীর মশাররফ হোসেন
হোসেন মিয়া
গণেশ
ধনঞ্জয়
কুবের
হোসেন মিয়া
গণেশ
ধনঞ্জয়
কুবের
ক্রিয়া বিশেষণ
একপদময় বিশেষণ
যৌগিক বিশেষণ
নাম বিশেষণ
বাক্যময় বিশেষণ
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
সুকুমার সেন ।
সৈয়দ আলী আহসান।
. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
কুসুম।
বনমালী।
অতশী
মালা
কোনটি নয়
বন্দ্যোপাধ্যায়।
মুখােপাধ্যায়।
গঙ্গোপাধ্যায়
ভট্টাচার্য।
মজুমদার
আলাওল।
দৌলত উজির বাহরাম খান
দৌলত কাজী
শাহ মুহাম্মদ সগীর
মাগন ঠাকুর।
কলকাতার সােজা দক্ষিণে
সন্দ্বীপের পূর্ব-দক্ষিণে
কক্সবাজারের পশ্চিমে
পদ্মার বুকে।
পদ্মার বুকে।
জীবনানন্দ দাশ
কাজী নজরুল ইসলাম।
কাজী ইমদাদুল হক
বেগম রােকেয়া
.জসীম উদদীন।
গুপ্ত
চক্রবর্তী
রায়
বন্দ্যোপাধ্যায়
মুখোপাধ্যায়
বিভূতিভূষণ
তারাশঙ্কর
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
বঙ্কিমচন্দ্র
প্যারীচাঁদ মিত্র।
ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী
কাজী নজরুল ইসলাম
বেগম রােকেয়া
মােজাম্মেল হক
ক্রিয়া বিশেষণ
একপদময় বিশেষণ
যৌগিক বিশেষণ
যৌগিক বিশেষণ
বাক্যময় বিশেষণ
বিশেষ্য
বিশেষণ
ক্রিয়া-বিশেষণ
বিশেষ্যের-বিশেষ
ভাব-বিশেষণ
অপরিণামদর্শী
অবিবেচক
অবিমৃষ্যকারী
অকালজ্ঞানী
আপনভোলা
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
প্রতিভা বসু
শঙ্খ ঘোষ
রশীদ করিম
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
প্রবোধকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
প্রবোধচন্ত্র সেন
আবু ইসহাক
বিশেষ্য
বিশেষণ
সর্বনাম
অব্যয়
অবিনিঘেয়ো শমূপদ্‌
অবিনিমেও সম্পোদ
অবিনিঘেয়ো সম্পোদ
অবিনিঘেয়ো সম্পদ
অবিনিমেও সম্পদ
ব্রহ্মার
নারদের
রামচন্দ্রের
বশিষ্ঠ মুনির
বলেছ, করেছ
করেছি, খেয়েছি
বলেছিস, খেয়েছিস
এসেছেন, করেছেন
বনমালী বাবুর
হৈমন্তীর বাবার
হৈমন্তীর শ্বশুরের
হৈমন্তীর শাশুড়ির

বিশেষণ ও ক্রিয়া

বিশেষ্য ও বিশেষণ

বিশেষ্য ও সর্বনাম

ক্রিয়া ও সর্বনাম

প্রত্যয়ের মতো
বিভক্তির মতো
ধাতুর মতো
সমাসের মতো
মানুষ্য
মানস
মানুষিক
মনুষ্যত্ব
শরমা
চক্রবর্তী
মৈত্রেয়
বন্দোপাধ্যায়
গাড়িবারান্দা
পাঁচহাতি
দশবছুরে
কাঞ্চনপ্রভ
ক্রিয়া
ক্রিয়া-বিশেষ্য
ধ্বন্যাত্মক বিশেষণ
ক্রিয়া-বিশেষণ
সর্বনাস
অব্যয়
বিশেষণ
ক্রিয়া
সংযোজক অব্যয়
নিত্য সম্বন্ধীয়
সমুচ্চয়ী অব্যয়
পদান্বয়ী অব্যয়
জমার খরচ
জমাকে খরচ
জমা হতে খরচ
জমা ও খরচ
জমার খরচ
জমাকে খরচ
জমা হতে খরচ
জমা ও খরচ
বিশেষ্য
বিশেষণ
অব্যয়
বিশেষ্যের বিশেষণ
মুখ্যকর্তা
প্রযোজক ক্রিয়া
কর্মবাচ্যের কর্তা
ব্যতিহার কর্তা
বিপদে আপন্ন
বিপদকে আপন্ন
গুণবাচক
বিপদ রূপ আপন্ন
হোসেন মিয়া
গণেশ
ধনঞ্জয়
কুবের
চট্টোপাধ্যায়
রায় চৌধুরী
মুখোপাধ্যায়
সেনগুপ্ত
বন্দোপাধ্যায়
কাজী নজরুল ইসলাম
ফররুখ আহমদ
আহসান হাবীব
সুকান্ত ভট্টাচার্য
শরৎচট্টোপাধ্যায়
সন্ধ্যার পড়ে
সারা রাত
ভোরে
মাঝ রাতে
সমাপিকা + অসমাপিকা
সমাপিকা + অসমাপিকা
সমাপিকা+ সমাপিকা
মিশ্রক্রিয়া
বিশেষ্যু ও বিশেষণ
বিশেষ্য ও ক্রিয়া
সর্বনাম ও ক্রিয়া
অব্যয় ও ক্রিয়া
গুণবাচক বিশেষণ
রুপবাচক বিশেষণ
অবস্থাবাচক বিশেষণ
অব্যয়ের বিশেষণ
প্রমথ চৌধুরী
শরৎচন্দ্র চট্রোপাধ্যায়
শওকত ওসমান
বেগম রোকেয়া
বিশেষণ
ক্রিয়াবিশেষণ
ধ্বন্যাত্মক শব্দ
বিশেষণীয় বিশেষণ।
ক্রিয়া
ক্রিয়া বিশেষণ
অনুকার অব্যয়
ধ্বন্যাত্মক বিশেষণ
বর্তমান অনুজ্ঞা ও ভবিষৎ অনুজ্ঞা
বর্তমান অনুজ্ঞা ও সাধারন অনুজ্ঞা
সাধারন বর্তমান ও ভবিষৎ অনুজ্ঞা
সাধারন বর্তমান ও সাধারন ভবিষৎ
অব্যয়
বিশেষণ
বিশেষ্যের বিশেষণ
বিশেষ্য
অব্যয়ের বিশেষণ
ভাববাচক বিশেষ্য
তৎসম অব্যয়
সংকোচক অব্যয়
পঁয়তাল্লিশটি
চল্লিশটি
ছেচল্লিশটি
সাড়ে ছেচল্লিশটি
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
প্রবোধচন্দ্র বাগচী
নলিনীকান্ত ভট্রমালী
বসন্ত রঞ্জন রায়
সংযোগজ্ঞাপক
সামীপ্যবাচক
অনির্দিষ্টতাজ্ঞাপক
ব্যতিহারিক
কুড়ি টাকা দশ আনা
একুশ টাকা দশ আনা
বাইশ টাকা দশ আনা
বত্রিশ টাকা দশ আনা
কর্তবাচ্যে
কর্মবাচ্যে
ভাববাচ্যে
কর্মকর্তবাচ্যে
জীবনীপঞ্জি
তালিকা
গ্রন্থপঞ্জি
নির্ঘন্ট
জীবনীপঞ্জি
তালিকা
গ্রন্থপঞ্জি
নির্ঘন্ট
বিশেষ্য ও ক্রিয়া
ক্রিয়া ও বিশেষণ
সর্বনাম ও ক্রিয়া
বিশেষ্য ও বিশেষণ
বুদ্ধি
বুদ্ধিত্ব
বুদ্ধিমত্তা
বৃদ্ধি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
সুফিয়া কামাল
শামসুর রহমান
রোকেয়া সাখওয়াত হোসেন
সংযোজক অব্যয়
নিত্যসম্বন্ধীয় অব্যয়
পদাম্বয়ী অব্যয়
সমুচ্চয়ী অব্যয়
আলাওল
বেগম রোকেয়া
সুফিয়া কামাল
শামসুর রহমান
সব সময় বাক্যে থাকবে
কখনো কখনো বাক্যে থাকতে পারে
শুধু অতীতকাল বুঝতে বাক্যে ব্যবহৃত হয়
অসলে বিশ্লেষল থেকে অভিন্ন
বিশেষণের বিশেষণ
বিশেষ্য
বিশেষণ
কোনোটিই নয়
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
সুফিয়া কামাল
শামসুর রহমান
রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন
সৈয়দ শামসুল হক
সিকান্দার আবু জাফর
মহাদেব সাহা
আল মাহমুদ
স্বয়ংসিদ্ধ
অনামুখ
বিমৃশ্যকারী
বজ্রনখ
বিশেষণ
ক্রিয়া বিশেষণ
সর্বনাম
বিশেষণীয় বিশেষণ
শিক্ষা বিভাগে
অর্থ বিভাগে
প্রচার ও জনসংযোগ বিভাগে
বিচার বিভাগে
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
সুকুমার সেন
শশীভূষণ দাশগুপ্ত
ছোটগল্প
উপন্যাস
জীবনী
রাজনৈতিক ইতিহাস
কাহ্নপা
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
আর্যাদেব
সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়
শ্রীচৈতন্য
বিদ্যাপতি
চণ্ডীদাস
জ্ঞানদাস
মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালংকার
গোলোকনাথ শর্মা
চণ্ডীচরণ মুন্সী
রামরাম বসু
মাত্রাবৃত্ত
অক্ষরবৃত্ত
স্বরবৃত্ত
কোনোটিই নয়
বিশেষ্য
বিশেষণ
ক্রিয়া-বিশেষণ
অনুসর্গ
' য' 'ব ' 'তে'/যে
'এ' 'বা' 'এতে'/এ
'র' 'ব' 'এর'/' র'
'থেকে' বা 'চেয়ে'
সৌহার্দিক
সৌহার্দ্যতা
মৈত্রী
সুহৃদ
প্রত্যয়
ধাতু
অনুসর্গ
ক্রিয়া বিভক্তি
ক্রিয়ার বিশেষণ
বিশেষণের বিশেষণ
নাম বিশেষণ
বিশেষ্যের বিশেষণ
ইন্দ্রজিত
শক্তি
গব্য
সামর্থ্য
নির্ধারক বিশেষণ
বিশেষণের অতিশাযণ
নির্ধারক সর্বনাম
সাপেক্ষ সর্বনাম
নাই গুণ যার- নির্গুণ
শুকনো আম- আমসী
গভীর ধ্বনি- মন্ত্র
অগ্রে বর্ত্তমান যে- অগ্রগামী
সেলিনা হোসেন
সুফিয়া কামাল
বেগম রোকেয়া
রাজিয়া মাহবুব
বিশেষ্য
বিশেষণ
সর্বনাম
অব্যয়
কাব্য গ্রন্থ
অভিধান
আত্মজীবনী
উপাখ্যান
বিশেষ্য
বিশেষণ
অব্যয়
ক্রিয়া
আমার ভিটে ছেড়ে দাও
পাথরের পুতুলের মতো বসে রইল
গেল জোহরের নামাজ পড়তে
সারেং সাহেব জাহাজ লেট যাচ্ছে নাতো?
অক্ষরবৃত্ত
মাত্রাবৃত্তহ
স্বরবৃত্ত
লৌকিক বৃত্ত
প্রথটি অশুদ্ধ, দ্বিতীয়টি শুদ্ধ
প্রথমটি শুদ্ধ, দ্বিতীয়টি অশুদ্ধ
দুটোই অশুদ্ধ
দুটোই শুদ্ধ
ভাবজ্ঞাপন কিয়াবিশেষণ
স্থানজ্ঞাপক ক্রিয়াবিশেষণ
সময়জ্ঞাপক ক্রিয়াবিশেষণ
সংযোজক ক্রিয়াবিশেষণ
মন মরেছে যার
মনে মরেছে যে
মনে মরা
মন দ্বারা মরা
মাত্রাবৃত্ত ৬ + ৬ + ২ / ৬+ ৬+ ২
স্বরবৃ্ত্ত ৪ + ৪ + ২ / ৪ + ৪+ ২
অক্ষরবৃত্ত ৮ + ৬ / ৮ + ৬
মাত্রাবৃ্ত্ত ৫ + ৫ +২ / ৫ + ৫+ ২
নির্ধারক বিশেষণ
বিশেষণের অতিশায়ণ
নির্ধারক সর্বমান
সাপেক্ষ সর্বনাম
বর্তমান
বর্তমান অনুজ্ঞা
ঘটমান ভবিষ্যৎ
ভবিষ্যৎ অনুজ্ঞা
দারিদ্র
দারিদ্র্য
দারিদ্রতা
দীনতা
মাতৃ+ উপদেশ
মার্ত + উপদেশ
মাতৃ + উপদেশ
মাত + উপোদেশ
সাড়ে ছেচল্লিশটি
সাড়ে বেয়াল্লিশটি
সাড়ে ঊনপঞ্চাশটি
সাড়ে চল্লিশটি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
নজরুল
বঙ্গিম
শরৎচন্দ্র
বিশেষণ ও ক্রিয়া
বিশেষ্য ও সর্বনাম
বিশেষ্য ও বিশেষণ
ক্রিয়া ও সর্বনাম
অসমাপিকা ক্রিয়া
যৌগিক ক্রিয়া
সমাপিকা ক্রিয়া
ক্রিয়া বিশেষণ
ক্রিয়া বিশেষ্য
লাভ ক্ষতি বিবরণী
উদ্বৃত্তপত্র
রেওয়ামিল
নগদ প্রবাহ বিবরণী
অনন্বয়ী অব্যয়
বাক্যালংকার অব্যয়
পদান্ময়ী অব্যয়
ধ্বন্যাত্মক অব্যয়
আধ্যাত্মিক গান
গীতিকবিতা
প্রহসনমূলক নাটক
আমত্মজীবনী
গীতিনাট্য
বিশেষ্যের বিশেষণ
অব্যায়ের বিশেষণ
বিশেষণের বিশেষণ
ক্রিয়া বিশেষণ
এশিয়াটিক সোসাইটি
বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ
শ্রীরামপুর মিশন প্রে
স্কুলবুক সোসাইটি প্রেস
অন্যদিকে মন যার
অন্যদিকে মন নাই যার
সবদিকে মন থাকে যার
অন্য কর্মে মন নাই যার
২২ মার্চ ২০০৪
২৩ মার্চ ২০০৪
২৪ মার্চ ২০০৪
২৫ মার্চ ২০০৪
সেলিনা হোসেন
ফরিদা হোসেন
রাজিয়া সুলতানা
নীলিমা ইব্রাহিম
ক্রিয়া বিশেষণ
ভাববাচক বিশেষ্য
বিশেষ্যের বিশেষণ
গুণবাচক বিশেষ্য
কোনোটিই নয়
ভাববাচক বিশেষ্য
গুণবাচক বিশেষ্য
বস্তুবাচক বিশেষ্য
গুণবাচক বিশেষণ
কোনোটিই না
শ্যামল্য
শ্যামলিমা
শ্যামলাম
শ্যামলিকা
ক্রিয়াপদ
নামপদ্‌
কর্মপদ
কর্তৃপদ
অক্ষরবৃত্ত
মাত্রাবৃত্ত
স্বরবৃত্ত
অমিত্রক্ষর ছন্দ
বিশেষ্য
বিশেষণ
ক্রিয়া বিশেষণ
অব্যয়
সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
সুকুমার সেন
দীনেশচন্দ্র সেন
আনিসুজ্জামান
মোতাহের হোসেন চৌধুরী
আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
মুহম্মদ জাফর ইকবাল
আলু নেই যাতে
নেই আলু
লবণের অভাব
আলোর অভাব
ক্রিয়া ও বিশেষণে
বিশেষ্য ও ক্রিয়ার
বিশেষ্য ও বিশেষ্যে
সর্বনাম ও ক্রিয়ার
গম্ভীর প্রকৃতির
পরিপাটি
ধীশক্তিসম্পন্ন
অসম সাহসী
সাপেক্ষ সর্বনাম
নির্ধারক বিশেষণ
ধ্বন্যাত্মক অব্যয়
দ্বিরুক্ত সর্বনাম
নির্ধারক বিশেষণ
সমুচ্চয়ী অব্যয়
অনুকার অব্যয়
ব্যতিহারিক সর্বনাম
বিশেষ্য
অব্যয়
সর্বনাম
বিশেষণ
ভিন্ন গ্রাম
স্বতন্ত্র গ্রাম
দূরের গ্রাম
গ্রাম গ্রাম
ভূয়সী প্রশংসা
বাহু বলই শ্রেষ্ঠ বটে
আপন ভালো সবাই চায়
মেঘনা বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী
অব্যয়
সাপেক্ষ সর্বনাম
বিশেষণ
ক্রিয়া বিশেষণ
শ্যামলিমা
শ্যামলা
শ্যামলিকা
শ্যামলম
গীতানৃত্য
লৌকিক নাট্য
পথনাটক
কোনটাই নয়
রামায়ণ
মহাভারত
মেঘনাদবধ
বিষাদসিন্ধু
ভিন্ন অর্থ প্রকাশক
মৌলিক অর্থের জন্য
ভাবে ভিন্নতা
বাক্যে সম্পর্কহীন ও সম্পর্কযুক্ত
বিশেষ্য
সর্বনাম
বিশেষ্যণ
ক ও খ
বিশেষেণ
ক্রিয়া বিশেষণ
অব্যয়
সর্বনাম
কর্তৃকারক
অধিকরণ কারক
করণ কারক
অপাদান কারক
ক্তিয়া
বিশেষ্য
ক্রিয়া বিশেষণ
বিশেষণ
সম্বন্ধা পদ
বিশেষ্য পদ
-ক্রিয়া বিশেষণ পদ
ক্রিয়া পদ
অগ্র
অগ্রজ
অগ্রিম
অগ্রগতি
দরিদ্রতা
দরিদ্র
এক
সমর্থ
ভিন্ন অর্থ প্রকাশক
মৌলিক অর্থের জন্য
ভাবেভিন্নতা
বাক্যে সম্পর্ক হীন, ও সম্পর্কযুক্ত

মহাত্মা গান্ধী

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

প্রত্যয়ান্ত অব্যয়
অনুসর্গ অব্যয়
সমুচ্চয়ী অব্যয়
অনন্বয়ী অব্যয়
বাক্যের শুরুতে
বাক্যের মাঝে
বাক্যের শেষে
যে কোন স্থানে
বিশেষ্য পদ
পূর্বপদ
উপপদ
উত্তরপদ
ক্রিয়া
মুখ্য ও কর্ম
সমধাতুজ কর্ম
পদান্বয়ী অব্যয়
ক্রিয়ার বিশেষণ
বিশেষণের বিশেষণ
বিধেয় বিশেষণ
বিশেষ্যের বিশেষণ
সর্বনাম
ক্রিয়া
অব্যয়
ক্রিয়া বিশেষণ
মহাত্মা গান্ধী
সুফিয়া কামাল
শেখ মুজিবুর রহমান
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
স্নেহাস্পদ
স্নেহাশপদো
স্নেহাস্পদ
স্নেহাস্পদো
বিশেষ্য
বিশেষণ
সর্বনাম
ক্রিয়াবিশেষণ
অসমাপ্ত ক্রিয়া
যৌগিক ক্রিয়া
অসমাপিকা ক্রিয়া
দ্বিকর্মক ক্রিয়া
লাল লাল ফুল
জ্বর জ্বর লাগছে
গ্রামে গ্রামে যাব
ভাইয়ে ভাইয়ে যুদ্ধ
দারিদ্র্য
দীন
দরিদ্রতা
সভ্যতা
মুন্সিগঞ্জ ও শরিয়তপুর
মুন্সিগঞ্জ ও মাদারিপুর
মুন্সিগঞ্জ ও ফরিদপুর
মানিকগঞ্জ ও শরিয়তপুর
সমুচ্চয়ী অব্যয়
অনুসর্গ
অনন্বয়ী অব্যয়
অনুকার অব্যয়
মা শিশুকে চাঁদ দেখাচ্ছে
আমরা কুতুবমিনার দর্শন করলাম
শিক্ষক ছাত্রকে বেতাচ্ছেন
তুমি যেতে পারো
আকাঙ্ক্ষা
যোগ্যতা
আসত্তি
রীতিসিদ্ধতা
ইনি আমার ভাই ।
আমার একটি ঘড়ি আছে।
সে বাড়িতে এসেছে।
নাসিমা গান গায়।
সরল-সারল্য
হৃদয়-হৃদ্য
শীত-শীতল
প্রাতীচ-প্রাতীচ্য
ইরা ভাত খাচ্ছে
ইনি আমার ভাই
সবুজ ফুটবল খেলে
সে গান গায়
স্বরবৃত্ত
অক্ষরবৃত্ত
মাত্রাবৃত্ত
সনেট
অক্ষরবৃত্ত
মাত্রাবৃত্ত
স্বরবৃত্ত
অমিত্রাক্ষর ছন্দ
কাহ্নপা
ভুসুকুপা
চেণ্ডনপা
লুইপা
সমুচ্চয়ী
অনন্বয়ী
অনুসর্গ
অনুকার
সংযােজক
কারণাত্মক
তুলনা বাচক
সাপেক্ষ
কিনকিন
ঝিনঝিন
টিনটিন
মিনমিন
হাসেম কিংবা কাসেম এর জন্য দায়ী।
আজ্ঞা কর দাসে, শাস্তি নরাধমে।
না, আমি যাব না।
অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ।
এবং, ও, আর
কিংবা, অথবা, নতুবা
কিন্তু, পরন্তু, অথচ
যে, যদি, যেন
কিশোর
রোগা
তারুণ্য
বিশ্বনবি
কিশোর
রোগা
তারুণ্য
বিশ্বনবী
উৎকৃষ্ট
এক
দরিদ্র
নিস্পৃহ
উৎকৃষ্ট
এক
দরিদ্র
উৎকৃষ্টতা
জবাবদিহি
উৎকৃষ্ট
দরিদ্র
বিষধর
ঢাকা, শনিবার
জনতা, বাহিনী
জুতো, পানি
পড়া, খাওয়া
একত্র
জবাবতিহি
দারিদ্র
উৎকর্ষতা
রমনীয়
স্ত্রীবাদী
স্ত্রৈণ
স্মার্ত
জাতিগত
সমষ্টিগত
গুণগত
বস্তুগত
আর্থিক
আধুনিক
অধীত
অবসান
জাতিবাচক
সমষ্টিবাচক
গুণবাচক
ব্যক্তিবাচক
শৈথিল্য-শিথিল
সরলতা সারল্য
হৃদয়-হার্দিক
প্রতীচী-প্রতীচ্য
বড় বড়
হালকা নীল
ঈর্ষণীয়
ধীরে ধীরে
সাত দিন
তৃতীয় অধ্যায়
অর্ধেক সম্পত্তি
এই দিন
সিকি রাস্তা
পূর্ণ সংখ্যাবাচক
ক্রমিক সংখ্যাবাচক
অনির্দিষ্ট সংখ্যাবাচক
তারিখ সংখ্যাবাচক
পূর্ণ সংখ্যাবাচক
ক্রমিক সংখ্যাবাচক
অনির্দিষ্ট সংখ্যাৰবাচক
তারিখ সংখ্যাবাচক
দিন
দিনান্ত
দিন-রাত
দীন
গণবিরোধী
গণ-অভ্যুথান
গণ-আন্দোলন
গণপিটুনি
মজা পুকুর
চলন্ত গাড়ি
তরল পদার্থ
সামুদ্রিক ঝড়
সাধনা
কালি ও কলম
বঙ্গদর্শন
বংভারতী
বিঘ্ন
ব্যাহত
বিধেয়
প্রতিঘাত
বিশ্বজনীন
সার্বজনীন
সর্বজন্য
সর্বজনিন
সুন্দর -সুন্দর পাখি
নরম - নরম কলা
কাঁচা-পাকা চুল
সাদা -সাদা ফুল
অনেক দিন বাড়ি যাই না
এক এক করে সবাই চলে গেল
রাশি রাশি ভারা ভারা ধান
লাল কৃষ্ণচূড়া গাছ
কীর্তি
ফিরতি
বস্তি
স্বস্তি
রক্ষ
রক্ষা
রক্ষী
রাক্ষস
সপ্তদশ জন্মদিন
এক টাকা
এই লোক
দুই কিলোমিটার রাস্তা
অহঙ্কারী
অহঙ্কৃত
অহঙ্কারী
কোনোটিই নয়
সর্বজনীন
সার্বজন
সার্বিক
সার্বক্ষণ
অবস্থা বাচক
গুনবাচক
রুপবাচক
পরিনাবভাচক
সংখ্যাবাচক
পরিমাণবাচক
ক্রমবাচক
নির্দিষ্টাতাজ্ঞাপক
অবস্থা বাচক
অনুকার অব্যয়জাত
বীন্সামূলক
পরিমাণবাচক
রূপবাচক
গুণবাচক
অবস্থাবাচক
নির্দিষ্টতাজ্ঞাপক
ইচ্ছা
ইচ্ছামূলক
ঐচ্ছিক
কোনোটিই নয়
রাশি রাশি ভারা ভারা
ধান কাটা হল সারা
যত চাও তত লও
এখন আমারে লহ করুণা করে
নীল নীল আকাশ
ঘরে ঘরে কান্না
যেই কথা সেই কাজ
যে সে লোক নয়
আমি , আপনি
এ,সে
যত..তত.., যে.. সে
কেউ, কেউ কেউ
সকালে , সবাই
এক রকমের
দু'রকমের
তিন রকমের
চার রকমের
সংযোগজ্ঞাপক
সাকুল্যবাচক
আত্মবাচক
অনিশ্চয় সূচক
সংযোগজ্ঞাপক
সাকুল্যবাচক
আত্মবাচক
অনিশ্চয়তাসূচক
অনির্দিষ্টতাজ্ঞাপক
ব্যতিহারিক
সামীপ্যবাচক
সংযোগজ্ঞাপক
সে নিজে ছবিটি এঁকেছে
কেউ কেউ ঘটনাটা জানবেন
যতক্ষত শ্বাস, ততক্ষন আঁশ
নিজেরা সমস্যাটি মিটিয়ে ফেল
ব্যক্তিবাচক
সংখ্যাবাচক
সমষ্টিবাচক
ব্যতিহারিক
এই যে আসুন, তারপর কী খবর?
খবর কী, কেমন আছেন?
নিজেই চমকে উঠি, কী নিস্পৃহ, কেমন শীতল।
কী সহজেই বলা হয়ে গেল
আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি
তারপর উভয়ে ঊধ্বশ্বাসে দৌড় দিলাম আমরা ইউনিভার্সিটি দিক্ েসে রাতে তপুর মা এস গড়াগড়ি দিয়ে কেঁদেছিলেন এখানে। রেণুর এসছিলো, পলকহীন চোখজোড়া দিয়ে অশ্রুয় ফোয়ারা নেমেছিল তার। কিন্তু আমাদের দিকে একবারও তাকায়নি সে।একটা কথাও আমাদের সাথে বলেননি রেণু।  রাহাত শুধু আমার কানে দেখে তো, পাশাপাশি ছিলাম আমরা। অথচ আমাদের কিছু অবাক কান্ড দেখ তো, পাশাপাশি ছিলাম আমরা। অথচ আমাদের কিছু হলো না, গুরি লাগলো কিনা তপুর কপালে । কী অবাক কান্ড দেখ তো।
বাড়িটি তারা দখল করেছে। অবশ্য লড়াই না করেই!  তাদের সামরিক শক্তি অনুমান করে বাড়ির মালিক যে পৃষ্ঠপ্রদর্শন করেছিল, তা নয়। দেশভঙ্গের হুজুগে তখন এ শহরে এস তারা যেমন-তেমন একটা ডেবার সন্ধানে উদয়ান্ত ঘুরছে, তখন একদিন দেখতে পায় বাড়িটা। সদর দরজায় মস্ত তালা, কিন্তু সামান্য পর্যবেক্ষনের পর বুঝতে পারে বাড়িতে জনমানব নাই। এবং তার পাওয়া নিতান্ত সৌভাগ্যের কথা। সৌভাগ্যের আকস্মিক আর্বিভাব প্রথথে তারা সদলবদল এস দরজায় তালা ভেঙ্গে রৈ- রৈ আওয়াজ তুলে বাড়িটায় প্রবেশ করে। তাদের মধ্যে তখন বৈশাখের আম-কুড়ানো ক্ষিপ্র উম্নাদনা বলে ব্যাপারটা তাদের কাছে দিন-দুপুরে ডাকাতির মতো মনে হয় না। কোনো অপরাধের চেতনা যদি না মনে জাগায় প্রয়াস তা বিজয়ের উল্লাসে নিমিষে তুলোধনে হয়ে উড়ে যায়।

বলক, লগ্নক, পদাশ্রিত নির্দেশক

2

কয়েকটি অব্যয় বা প্রত্যয় কোনো না কোনো পদের আশ্রয়ে বা পরে সংযুক্ত হয়ে নির্দিষ্টতা জ্ঞাপন করে , এগুলোকে পদাশ্রিত অব্যয় বা পদাশ্রিত নির্দেশক বলে । বচন ভেদে পদাশ্রিত নির্দেশকেও বিভিন্নতা প্রযুক্ত হয় ।যেমন-

একবচনেঃ টা,টি খানা খানি,গাছি ইত্যাদি নির্দেশক হয় । যেমন-টাকাটা,বাড়িটা,কাপড়খানা,বইখানি ইত্যাদি।

বহুবচনেঃ গুলি,গুলো গুলা প্রভৃতি নির্দেশক প্রত্যয় সংযুক্ত হয়। যেমন-মানুষগুলি ,লোকগুলো ইত্যাদি ।

পদাশ্রিত নির্দেশকের ব্যবহার

ক) এক' শব্দের সঙ্গে টা টি টু যুক্ত হলে অনির্দিষ্টতা বোঝায় । যেমন- একটি দেশ ,সে যেমনই হোক দেখতে ;এক যে ছিল রাজা।কিন্তু অন্য সংখ্যাবাচক শব্দের সাথে টা,টি যুক্ত নির্দিষ্টতা বোঝায় ।যেমন- তিনটি বছর ,দশটি বছর ইত্যাদি ।

খ) নিরর্থক ভাবেও নির্দেশক টা টি এর ব্যবহার লক্ষণীয় ।যেমন- সারাটি সকাল তোমার আশায় বসে আছি ।

গ) নির্দেশক সর্বনামের পরে টা টি যুক্ত হলে তা সুনিরররদিষ্ট হয়ে যায় । যেমন - ওটি যেন কার তৈরি ?

বলক

3

বলক-

 অনেক সময় আমরা আমাদের বক্তব্যের গুরুত্বকে বাড়ানোর জন্য - অথবা বক্তব্যকে জোরালো করার জন্য কিছু বর্ণ বা বর্ণগুচ্ছ (শব্দাংশ) পদের সঙ্গে যুক্ত করি । এই বর্ণ বা বর্ণগুচ্ছকে বলক বলে।

 যেমন – আমি বইটি এখন পড়ব। আবার আমি বইটি এখনই পড়ব। দ্বিতীয় বাক্যে ‘এখনই' পদের

 মাধ্যমে বক্তব্য জোরালো হয়েছে। তাই 'এখনই' পদের শেষাংশের 'ই' হলো বলকের উদাহরণ।

Content added By

লগ্নক

4

লগ্নক - শব্দ পদে পরিণত হওয়ার পর আরও অতিরিক্ত যে বর্ণ বা বর্ণগুচ্ছ যুক্ত হয় তাদের লগ্নক বলে।

লগ্নক দুই প্রকার – ১) সলগ্নক ২) অলগ্নক

Content added || updated By

সলগ্নক

5

বাক্যে যেসব পদে লগ্নক থাকে সেগুলোকে সলগ্নক পদ

Content added || updated By

অলগ্নক

2

যেসব পদে লগ্নক থাকে না সেগুলোকে অলগ্নক পদ বলে।

Content added By

নির্দেশক

3

কয়েকটি অব্যয় বা প্রত্যয় কোনো না কোনো পদের আশ্রয়ে বা পরে সংযুক্ত হয়ে নির্দিষ্টতা জ্ঞাপন করে, এগুলোকে পদাশ্রিত অব্যয় বা পদাশ্রিত নির্দেশক বলে। বাংলায় নির্দিষ্টতা জ্ঞাপক প্রত্যয় ইংরেজি Definite Article The'-এর স্থানীয়। বচনভেদে পদাশ্রিত নির্দেশকেরও বিভিন্নতা প্ৰযুক্ত হয় ৷

পদাশ্রিত নির্দেশকের ব্যবহার

১.(ক) ‘এক’ শব্দের সঙ্গে টা, টি, যুক্ত হলে অনির্দিষ্টতা বোঝায়। যেমন- একটি দেশ, সে যেমনই হোক দেখতে। কিন্তু অন্য সংখ্যাবাচক শব্দের সাথে টা, টি যুক্ত হলে নির্দিষ্টতা বোঝায়। যেমন- তিনটি টাকা, দশটি বছর।

(খ) নিরর্থকভাবেও নির্দেশক টা, টি-র ব্যবহার লক্ষণীয়। যেমন- সারাটি সকাল তোমার আশায় বসে আছি। ন্যাকামিটা এখন রাখ ।

(গ) নির্দেশক সর্বনামের পরে টা, টি যুক্ত হলে তা সুনির্দিষ্ট হয়ে যায়। যেমন – ওটি যেন কার তৈরি? এটা নয় ওটা আন । সেইটেই ছিল আমার প্রিয় কলম ।

২. ‘গোটা’ বচনবাচক শব্দটির আগে বসে এবং খানা, খানি পরে বসে। এগুলো নির্দেশক ও অনির্দেশক দুই অর্থেই প্রযোজ্য। ‘গোটা’ শব্দ আগে বসে এবং সংশ্লিষ্ট পদটি নির্দিষ্টতা না বুঝিয়ে অনির্দিষ্টতা বোঝায়। যেমন- গোটা দেশই ছারখার হয়ে গেছে। গোটাদুই কমলালেবু আছে (অনির্দিষ্ট)। দুখানা কম্বল চেয়েছিলাম (নির্দিষ্ট)। গোটাসাতেক আম এনো। একখানা বই কিনে নিও (অনির্দিষ্ট)।

কিন্তু কবিতায় বিশেষ অর্থে ‘খানি’ নির্দিষ্টার্থে ব্যবহৃত হয়। যথা—‘আমি অভাগা এনেছি বহিয়া নয়ন জলে ব্যর্থ সাধনখানি ।

৩.টাক, টুক, টুকু, টো ইত্যাদি পদাশ্রিত নির্দেশক নির্দিষ্টতা ও অনির্দিষ্টতা উভয় অর্থেই ব্যবহৃত হয়। যেমন – পোয়াটাক দুধ দাও (অনির্দিষ্টতা)। সবটুকু ওষুধই খেয়ে ফেলো (নির্দিষ্টতা)।

৪.বিশেষ অর্থে, নির্দিষ্টতা জ্ঞাপনে কয়েকটি শব্দ : তা, পাটি ইত্যাদি। যেমন-

তা : দশ তা কাগজ দাও ।

পার্টি : আমার একপাটি জুতো ছিঁড়ে গেছে।

Content added || updated By

একবচনাত্মক নির্দেশক

3

 একবচনাত্মক – টা, টি, খানা, খানি, গাছা, গাছি ইত্যাদি নির্দেশক ব্যবহৃত হয়। যেমন- টাকাটা, বাড়িটা, - কাপড়খানা, বইখানি, লাঠিগাছা, চুড়িগাছি ইত্যাদি।

Content added || updated By

বহুবচনাত্মক নির্দেশক

0

 বহুবচনাত্মক-

 গুলি, গুলা, গুলো, গুলিন প্রভৃতি নিদের্শক প্রত্যয় সংযুক্ত হয়। যেমন – মানুষগুলি,লোকগুলো, আমগুলো, পটলগুলিন ইত্যাদি।

Content added || updated By

বিশেষ্য

4

বিশেষ্য পদ

কোনো কিছুর নামকে বিশেষ্য পদ বলে।

বাক্যমধ্যে ব্যবহৃত যে সমস্ত পদ দ্বারা কোনো ব্যক্তি, জাতি, সমষ্টি,বস্তু, স্থান, কাল, ভাব, কর্ম বা গুণের নাম বোঝানো হয় তাদের বিশেষ্য পদ বলে ।

Content added || updated By

নামবাচক / সংজ্ঞাবাচক বিশেষ্য

3

সংজ্ঞা (বা নাম) বাচক বিশেষ্য : যে পদ দ্বারা কোনো ব্যক্তি, ভৌগোলিক স্থান বা সংজ্ঞা এবং গ্রন্থ বিশেষের নাম বিজ্ঞাপিত হয়, তাকে সংজ্ঞা (বা নাম) বাচক বিশেষ্য বলে। যথা-

(ক) ব্যক্তির নাম : নজরুল, ওমর, আনিস, মাইকেল

(খ) ভৌগোলিক স্থানের : ঢাকা, দিল্লি, লন্ডন, মক্কা

(গ) ভৌগোলিক সংজ্ঞা (নদী, পর্বত, সমুদ্র ইত্যাদি) মেঘনা, হিমালয়, আরব সাগর

(ঘ) গ্রন্থের নাম :‘গীতাঞ্জলি’, ‘অগ্নিবীণা’, ‘দেশে বিদেশে’, ‘বিশ্বনবি

Content added By

শ্রেণিবাচক / জাতিবাচক বিশেষ্য

5

জাতিবাচক বিশেষ্য : যে পদ দ্বারা কোনো একজাতীয় প্রাণী বা পদার্থের সাধারণ নাম বোঝায়, তাকে জাতিবাচক বিশেষ্য বলে। যেমন— মানুষ, গরু, পাখি, গাছ, পর্বত, নদী, ইংরেজ।

Content added || updated By

বস্তুবাচক বা দ্রব্যবাচক বিশেষ্য

1

বস্তুবাচক বা দ্রব্যবাচক বিশেষ্য : যে পদে কোনো উপাদানবাচক পদার্থের নাম বোঝায়, তাকে বস্তুবাচক বা দ্রব্যবাচক বিশেষ্য বলে। এই জাতীয় বস্তুর সংখ্যা ও পরিমাণ নির্ণয় করা যায়। যথা— বই, খাতা, কলম, থালা, বাটি, মাটি, চাল, চিনি, লবণ, পানি।

Content added || updated By

সমষ্টিবাচক বিশেষ্য

4

সমষ্টিবাচক বিশেষ্য :

যে পদে বেশকিছু সংখ্যক ব্যক্তি বা প্রাণীর সমষ্টি বোঝায়, তা–ই সমষ্টিবাচক বিশেষ্য। যথা— সভা, জনতা, সমিতি, পঞ্চায়েত, মাহফিল, ঝাঁক, বহর, দল।

Content added || updated By

ভাববাচক (ক্রিয়াবাচক) বিশেষ্য

0

ভাববাচক বিশেষ্য : যে বিশেষ্য পদে কোনো ক্রিয়ার ভাব বা কাজের ভাব প্রকাশিত হয়, তাকে ভাববাচক বিশেষ্য বলে। যথা— গমন (যাওয়ার ভাব বা কাজ), দর্শন (দেখার কাজ), ভোজন (খাওয়ার কাজ), শয়ন (শোয়ার কাজ), দেখা, শোনা।

Content added || updated By

গুনবাচক বিশেষ্য

1

গুণবাচক বিশেষ্য : 

যে বিশেষ্য দ্বারা কোনো বস্তুর দোষ বা গুণের নাম বোঝায়, তা–ই গুণবাচক বিশেষ্য । যথা—মধুর মিষ্টত্বের গুণ— মধুরতা, তরল দ্রব্যের গুণ—তারল্য, তিক্ত দ্রব্যের দোষ বা গুণ— তিক্ততা, তরুণের গুণ—তারুণ্য ইত্যাদি। তদ্রুপ : সৌরভ, স্বাস্থ্য, যৌবন, সুখ, দুঃখ।

Content added By

বিশেষণ

7

বিশেষণ : যে পদ বিশেষ্য, সর্বনাম ও ক্রিয়াপদের দোষ, গুণ, অবস্থা, সংখ্যা, পরিমাণ ইত্যাদি প্রকাশ করে, তাকে বিশেষণ পদ বলে।

চলন্ত গাড়ি : বিশেষ্যের বিশেষণ ।

করুণাময় তুমি: সর্বনামের বিশেষণ

দ্রুত চল :ক্রিয়া বিশেষণ ৷

 

বিশেষণ দুই ভাগে বিভক্ত। যথা—১. নাম বিশেষণ ও ২. ভাব বিশেষণ।

Content added || updated By

নাম-বিশেষণ

3

নাম বিশেষণ : যে বিশেষণ পদ কোনো বিশেষ্য বা সর্বনাম পদকে বিশেষিত করে, তাকে নাম বিশেষণ বলে। যথা-

বিশেষ্যের বিশেষণ : সুস্থ সবল দেহকে কে না ভালোবাসে ?

সর্বনামের বিশেষণ : সে রূপবান ও গুণবানরূপবাচক ; নীল আকাশ, সবুজ মাঠ, কালো মেঘ

Content added || updated By

গুণবাচক বিশেষণ

1

গুণবাচক: চৌকস লোক, দক্ষ কারিগর, ঠাণ্ডা হাওয়া।

Content added By

অবস্থাবাচক বিশেষণ

1

অবস্থাবাচক : তাজা মাছ, রোগা ছেলে, খোঁড়া পা।

Content added By

সংখ‍্যাবাচক বিশেষণ

2

সংখ্যাবাচক : হাজার লোক, দশ দশা, শ টাকা।

Content added || updated By

পূরণবাচক বা ক্রমবাচক বিশেষণ

2

ক্রমবাচক : দশম শ্রেণি, সত্তর পৃষ্ঠা, প্ৰথমা কন্যা ।

Content added By

পরিমাণবাচক বিশেষণ

1

পরিমাণবাচক : বিঘাটেক জমি, পাঁচ শতাংশ ভূমি, হাজার টনী জাহাজ, এক কেজি চাল

দু কিলোমিটার রাস্তা।

Content added By

সংজ্ঞাবাচক বিশেষণ

1

অংশবাচক : অর্ধেক সম্পত্তি, ষোল আনা দখল, সিকি পথ

Content added By

উপাদানবাচক বিশেষণ

2

উপাদানবাচক: বেলে মাটি, মেটে কলসি, পাথুরে মূর্তি।

Content added By

বহুপদী বিশেষণ / বাক‍্যাংশ বিশেষণ

1

দুই বা তার বেশি সমাসবদ্ধ পদ বিশেষ্য পদের পূর্বে বসে বিশেষণের কাজ করলে তাকে বহুপদী বিশেষণ বলে। উদাহরণ: পিছনে-ফেলে-আসা দিন। মায়ে-তাড়ানো বাপে-খেদানো ছেলে।

Content added By

ধ্বন‍্যাত্মক বিশেষণ

4
Please, contribute by adding content to ধ্বন‍্যাত্মক বিশেষণ.
Content

সর্বনামীয় বিশেষণ

3

সর্বনাম জাত : কবেকার কথা, কোথাকার কে, স্বীয় সম্পত্তি।

Content added By

বিধেয় বিশেষণ

3
Please, contribute by adding content to বিধেয় বিশেষণ.
Content

ভাব বিশেষণ

1

ভাব বিশেষণ : যে পদ বিশেষ্য ও সর্বনাম ভিন্ন অন্য পদকে বিশেষিত করে তা-ই ভাব বিশেষণ । ভাব বিশেষণ চার প্রকার : ১. ক্রিয়া বিশেষণ ২. বিশেষণের বিশেষণ বা বিশেষণীয় বিশেষণ ৩. অব্যয়ের বিশেষণ ৪. বাক্যের বিশেষণ।

Content added By

ক্রিয়া বিশেষণ

3

ক্রিয়া বিশেষণ : যে পদ ক্রিয়া সংঘটনের ভাব, কাল বা রূপ নির্দেশ করে, তাকে ক্রিয়া বিশেষণ বলে।

ক্রিয়া সংগঠনের ভাব : ধীরে ধীরে বায়ু বয় ।

ক্রিয়া সংগঠনের কাল : পরে একবার এসো।

Content added By

বিশেষণের বিশেষণ

3

বিশেষণীয় বিশেষণ : যে পদ নাম বিশেষণ অথবা ক্রিয়া বিশেষণকে বিশেষিত করে, তাকে বিশেষণীয় বিশেষণ বলে। যথা-

ক. নাম বিশেষণের বিশেষণ : সামান্য একটু দুধ দাও। এ ব্যাপারে সে অতিশয় দুঃখিত ।

খ. ক্রিয়া-বিশেষণের বিশেষণ : রকেট অতি দ্রুত চলে।

Content added By

অব্যয়ের বিশেষণ

1

অব্যয়ের বিশেষণ : যে ভাব-বিশেষণ অব্যয় পদ অথবা অব্যয় পদের অর্থকে বিশেষিত করে, তাকে অব্যয়ের বিশেষণ বলে। যথা— ধিক্ তারে, শত ধিক্ নির্লজ্জ যে জন।

Content added By

বাক্যের বিশেষণ

1

বাক্যের বিশেষণ : কখনো কখনো কোনো বিশেষণ পদ একটি সম্পূর্ণ বাক্যকে বিশেষিত করতে পারে, তখন তাকে বাক্যের বিশেষণ বলা হয়। যেমন-

দুর্ভাগ্যক্রমে দেশ আবার নানা সমস্যাজালে আবদ্ধ হয়ে পড়েছে। বাস্তবিকই আজ আমাদের কঠিন পরিশ্রমের প্রয়োজন ।

Content added By

এক পদময় বিশেষণ

4

একপদময় বিশেষণ পদে একটীর অধিক শব্দ থাকে না; যথা- 'বড়, ভাল, ছোট, মন্দ, সুন্দর, মুক্ত, অলৌকিক, চতি, এক, পাঁচ, এ, এই, ঐ, সে ” ইত্যাদি । (সমাসে ক্বচিৎ বিশেষণের অর্থ বদলায় যথা--- বড়-মানুষ, ভাল মানুষ, মুক্ত-পুরুষ 1 )

Content added By

বহুপদী বিশেষণ

1

বহুপদময় বা বাক্যময় বিশেষণ- যার-পর-নাই পী বৎপরোনাস্তি পরিশ্রম সব-পেরেছি-র দেশ সাত-রাজার-বন নাকি কুরিয় পাওয়া ছেলে; জো হুকুম; আপ-কাওয়াস্তে পড়ে-পাওয়া পাঁচ-ক্রোশের প তিরিশ-দিনের দিন যাচ্ছেতাই (=অপকৃষ্ট, নিকৃষ্ট < যাহা-ইচ্ছা-তাই); আলানে'-পর-ভালানে' ছেলে ; আপন কাজে-আপনিই ব্যস্ত মানুষ "; ইত্যাদি।

Content added By

সর্বনাম

5

 

সর্বনাম পদ

বিশেষ্যের পরিবর্তে যে শব্দ ব্যবহৃত হয়, তাকে সর্বনাম পদ বলে।

সর্বনাম সাধারণত ইতোপূর্বে ব্যবহৃত বিশেষ্যের প্রতিনিধি স্থানীয় শব্দ। যেমন— হস্তী প্রাণিজগতের সর্ববৃহৎ প্রাণী। তার শরীরটি যেন বিরাট এক মাংসের স্তূপ।

দ্বিতীয় বাক্যে ‘তার' শব্দটি প্রথম বাক্যের 'হস্তী' বিশেষ্য পদটির প্রতিনিধি স্থানীয় শব্দরূপে ব্যবহৃত হয়েছে। তাই, ‘তার' শব্দটি সর্বনাম পদ। বিশেষ্য পদ অনুক্ত থাকলেও ক্ষেত্রবিশেষে বিশেষ্য পদের পরিবর্তে সর্বনাম পদ ব্যবহৃত হতে পারে। যেমন—

ক. যারা দেশের ডাকে সাড়া দিতে পারে, তারাই তো সত্যিকারের দেশপ্রেমিক ।

খ. ধান ভানতে যারা শিবের গীত গায়, তারা স্থির লক্ষ্যে পৌঁছতে পারে না।

Content added By

ব্যক্তিবাচক বা পুরুষবাচক সর্বনাম ( Personal Pronoun )

5

ব্যক্তিবাচক বা পুরুষবাচক : আমি, আমরা, তুমি, তোমরা, সে, তারা, তাহারা, তিনি, তাঁরা, এ, এরা, ও, ওরা ইত্যাদি।

Content added By

আত্মবাচক সর্বনাম (Reflexive Pronoun )

2

আত্মবাচক : স্বয়ং, নিজে, খোদ, আপনি ৷

Content added By

নির্দেশক সর্বনাম

4

যেসব pronoun কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা বস্তুর পরিবর্তে বসে সেই ব্যক্তি ববা বস্তুকে নির্দেশ করে তাদেরকে নির্দেশক সর্বনাম (Demonstrative Pronoun) বলে। যেমন- এটা, ওটা, এগুলো ইত্যাদি। 

Content added By

অনির্দেশক সর্বনাম

4
Please, contribute by adding content to অনির্দেশক সর্বনাম.
Content

সামীপ্যবাচক (Near Demonstrative Pronoun)

6

সামীপ্যবাচক : এ, এই, এরা, ইহারা, ইনি ইত্যাদি।

Content added By

সাকুল্যবাচক সর্বনাম (Inclusive Pronoun)

1

সাকুল্যবাচক : সব, সকল, সমুদয়, ' তাবৎ।

Content added By

প্রশ্নবাচক সর্বনাম (Interrogative Pronoun)

4

প্রশ্নবাচক : কে, কি, কী, কোন, কাহার, কার, কিসে ?

Content added By

অনির্দিষ্টতাজ্ঞাপক সর্বনাম (Indefinite Pronoun)

4

অনির্দিষ্টতাজ্ঞাপক : কোন, কেহ, কেউ, কিছু ।

Content added By

সাপেক্ষ সর্বনাম (Relative Pronoun)

2

সাপেক্ষ সর্বনাম (Relative Pronoun)

যে সকল সর্বনাম দ্বারা একটি বাক্যের সাপেক্ষে অন্য বাক্যকে যুক্ত করা হয়, তাদেরকে সাপেক্ষ সর্বনাম বলা হয়।

Content added By

অন্যাদিবাচক সর্বনাম (Denoting other or others)

0

অন্যাদিবাচক : অন্য, অপর, পর ইত্যাদি।

Content added By

অনিশ্চয়বাচক যৌগিক সর্বনাম ( Indefinite Compound Pronoun)

1

অনিশ্চয়বাচক যৌগিক সর্বনাম ( Indefinite Compound Pronoun)

যখন একাধিক শব্দ একত্রিত হয়ে একটি সর্বনাম তৈরি করে, তখন তাকে যৌগিক সর্বনাম বলে। যেমন- অন্য-কিছু, অন্য-কেউ, আর-কিছু, আর-কেউ, কেউ-না-কেউ, কেউ-বা, যা-কিছু, যা-তা, যে-কেউ, যে-কোন, যে-সে।

Content added By

ক্রিয়াপদ

3

ক্রিয়াপদ 

পদের দ্বারা কাজ করা বোঝায়, তাকে ক্রিয়া বলে। অথবা ধাতুর প্রয়োগগত রূপ হলো ক্রিয়া।ক্রিয়াপদের আরেকটি নাম হলো আখ্যাত বা আখ্যাতিক পদ।

[ক্রিয়ামূল তথা ধাতুর সঙ্গে পুরুষ অনুযায়ী কালসূচক ক্রিয়াবিভক্তি যোগ করে ক্রিয়াপদ গঠন করতে হয়। [৩]সংক্ষেপে ধাতু+বিভক্তি = ক্রিয়াপদ

যেমন: √পড়্+এ=পড়ে

Content added By

সমাপিকা ক্রিয়া

3

সমাপিকা ক্রিয়া সম্পাদনা যে ক্রিয়াপদ বাক্যকে পরিপূর্ণ করে এবং বাক্যের অর্থকে সুস্পষ্ট করে তাকে সমাপিকা ক্রিয়া বলে। আমি বাড়ি যাব। আমরা সন্ধ্যায় পড়তে বসব।

Content added By

অসমাপিকা ক্রিয়া

4

অসমাপিকা ক্রিয়া

সম্পাদনা

যে ক্রিয়াপদ দ্বারা বাক্যের পরিসমাপ্তি ঘটে না, বক্তার কথা অসম্পূর্ণ থেকে যায়, তাকে অসমাপিকা ক্রিয়া বলে।

আমরা হাত-মুখ ধুয়ে…

প্রভাতে সূর্য উঠলে…

অসমাপিকা ক্রিয়া ৩ প্রকার ১.ভূত অসমাপিকা ক্রিয়া ২.ভাবী অসমাপিকা ক্রিয়া ৩.শর্ত অসমাপিকা ক্রিয়া

Content added By

অকর্মক ক্রিয়া

2

অকর্মক

সম্পাদনা

যে বাক্যে একটিও কর্ম থাকে না তাকে অকর্মক বলে। যেমন:

সে হাসছে ।

রমা নাচছে ।

এখানে 'হাসছে' ও 'নাচছে' ক্রিয়ার কর্ম নেই , আবার এদের ক্রিয়া ধারণের ক্ষমতাও নেই ,তাই এরা অকর্মক ক্রিয়া।

 

Content added By

সকর্মক ক্রিয়া

2

সকর্মক সম্পাদনা

যে বাক্যে একটি কর্ম থাকে তাকে সকর্মক বলে।যেমন:

আমি ভাত খাচ্ছি।

সে বই পড়ছে।

এখানে কী খাচ্ছি আর কী পড়ছে' তা বলা রয়েছে। কাজেই বাক্য দুটিতে খাচ্ছি এবং পড়ছে সকর্মক ক্রিয়া।

Content added By

দ্বিকর্মক ক্রিয়া

1

দ্বিকর্মক

সম্পাদনা

যে বাক্যে দুটি কর্ম থাকে তাকে দ্বিকর্মক বলা হয়।

এক্ষেত্রে, ববস্তুবাচক কর্মপদটি মুখ্যকর্ম, আর ব্যক্তিবাচক কর্মপদটি গৌণ কর্ম।

শিক্ষক ছাত্রদের(গৌণ কর্ম) বাংলা(মুখ্যকর্ম) পড়াচ্ছেন।

বাবা আমাকে(গৌণ কর্ম) একটি কলম(মুখ্যকর্ম) কিনে দিয়েছেন

Content added || updated By

প্রযোজক ক্রিয়া

0

প্রযোজক ক্রিয়া

সম্পাদনা

যে ক্রিয়া অন্যের দ্বারা চালিত হয় তাকে প্রযোজক ক্রিয়া বলে।যেমন

মা শিশুকে চাঁদ দেখাচ্ছেন।

সাপুড়ে সাপ খেলাচ্ছে।

এখানে "মা" এবং "সাপুড়ে" প্রযোজক কর্তা, "শিশু" ও "সাপ" প্রযোজ্য কর্তা। "চাঁদ দেখাচ্ছেন" ও "খেলাচ্ছে" প্রযোজক ক্রিয়া।

Content added By

একক ক্রিয়া

1
Please, contribute by adding content to একক ক্রিয়া.
Content

যুক্ত ক্রিয়া

4

যুক্ত ক্রিয়া - বিশেষ্য ,বিশেষণ বা ধ্বন্যাত্মক অব্যয়ের পরে কর্‌,দি,হ্‌,পা,কাট্‌,মার্‌,ফেল্‌ ইত্যাদি মৌলিকধাতু নিষ্পন্ন সমাপিকা ক্রিয়া যুক্ত হয়ে যে ক্রিয়া গঠন করে তাকে যুক্ত ক্রিয়া বলে । যেমন- উত্তর দিল , সাঁতার কাটে

Content added By

যৌগিক ক্রিয়া

3

যৌগিক ক্রিয়া - একটি অসমাপিকা ক্রিয়া ও সমাপিকা ক্রিয়া নিয়ে গঠিত ক্রিয়াকে যৌগিক ক্রিয়া বলে । যেমন- সে বসিয়া পড়িল ।

Content added By

মিশ্র ক্রিয়া

1

মিশ্র ক্রিয়া

 বিশেষ্য, বিশেষণ ও ধ্বন্যাত্মক অব্যয়ের সঙ্গে কর্, হ্, দে, পা, যা কাট্, গা, ছাড়, ধর্, মার্, প্রভৃতি ধাতু যোগ হয়ে ক্রিয়াপদ গঠন করে কোন বিশেষ অর্থ প্রকাশ করলে তাকে মিশ্র ক্রিয়া বলে।

 যেমন-

 বিশেষ্যের পরে : আমরা তাজমহল দর্শন করলাম। গোল্লায় যাও। বিশেষেণের পরে : তোমাকে দেখে বিশেষ প্রীত হলাম। ধ্বন্যাত্মক অব্যয়ের পরে করে বৃষ্টি পড়ছে। : মাথা ঝিম ঝিম করছে। ঝম ঝম

Content added By

ক্রিয়াবিশেষণ

3

ক্রিয়া বিশেষণ

যে শব্দ ক্রিয়াকে বিশেষিত করে, তাকে ক্রিয়া বিশেষণ বলে। নিচের বাক্য তিনটির নিম্নরেখ শব্দগুলাে ক্রিয়া বিশেষণের উদাহরণ:

ছেলেটি দ্রুত দৌড়ায়।

লোকটি ধীরে হাঁটে।

মেয়েটি গুনগুনিয়ে গান করছে।

অনেক সময়ে বিশেষ্য ও বিশেষণ শব্দের সঙ্গে ‘এ’, ‘তে’ ইত্যাদি বিভক্তি এবং ‘ভাবে’, ‘বশত’, ‘মতাে ইত্যাদি শব্দাংশ যুক্ত হয়ে ক্রিয়াবিশেষণ তৈরি হয়। যেমন – ততক্ষণে, দ্রুতগতিতে, শান্তভাবে, ভ্রান্তিবশত, আচ্ছামতাে ইত্যাদি।

Content added By

ধরণবাচক ক্রিয়াবিশেষণ

1

ধরনবাচক ক্রিয়াবিশেষণ: কোনাে ক্রিয়া কীভাবে সম্পন্ন হয়, ধরনবাচক ক্রিয়াবিশেষণ তা নির্দেশ করে। যেমন –

টিপ টিপ বৃষ্টি পড়ছে।

ঠিকভাবে চললে কেউ কিছু বলবে না।

Content added By

কালবাচক ক্রিয়াবিশেষণ

3

কালবাচক ক্রিয়াবিশেষণ: এই ধরনের ক্রিয়াবিশেষণ ক্রিয়া সম্পাদনের কাল নির্দেশ করে। যেমন –

আজকাল ফলের চেয়ে ফুলের দাম বেশি।

যথাসময়ে সে হাজির হয়।

Content added By

স্থানবাচক ক্রিয়াবিশেষণ

2

স্থানবাচক ক্রিয়াবিশেষণ: ক্রিয়ার স্থান নির্দেশ করে স্থানবাচক ক্রিয়াবিশেষণ। যেমন –

মিছিলটি সামনে এগিয়ে যায়।

তাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

Content added By

নেতিবাচক ক্রিয়াবিশেষণ

3

নেতিবাচক ক্রিয়াবিশেষণ: না, নি ইত্যাদি দিয়ে ক্রিয়ার নেতিবাচক অবস্থা বােঝায়। এগুলাে সাধারণত ক্রিয়ার পরে বসে। যেমন –

 

সে এখন যাবে না।

তিনি বেড়াতে যাননি।

এমন কথা আমার জানা নেই।

Content added By

পদাণু ক্রিয়াবিশেষণ

4

পদাণু ক্রিয়াবিশেষণ: বাক্যের মধ্যে বিশেষ কোনাে ভূমিকা পালন না করলেও ‘কি’, ‘যে’, বা’,না’, ‘তাে’ প্রভৃতি পদাণু ক্রিয়াবিশেষণ হিসেবে কাজ করে। যেমন –

কি: আমি কি যাব?

যে : খুব যে বলেছিলেন আসিবেন!

বা: কখনাে বা দেখা হবে।

না: একটু ঘুরে আসুন না, ভালাে লাগবে।

তাে: মরি তাে মরব।

গঠন বিবেচেনায় ক্রিয়াবিশেষণকে একপদী ও বহুপদী – এই দুই ভাগে ভাগ করা যায়।

Content added By

একপদী ক্রিয়াবিশেষণ

2

একপদী ক্রিয়াবিশেষণ: আপ্তে, জোরে, চেঁচিয়ে, সহজে, ভালােভাবে ইত্যাদি।

Content added By

বহুপদী ক্রিয়াবিশেষণ

2

বহুপদী ক্রিয়াবিশেষণ ভয়ে ভয়ে, চুপি চুপি ইত্যাদি।

Content added By

অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয়

1

বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদ রূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকে অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বলে।
অনুসর্গগুলো কখনো প্রাতিপদিকের পরে ব্যবহৃত হয়, আবার কখনো বা ‘কে’ এবং ‘র’ বিভক্তিযুক্ত শব্দের পরে বসে। যেমন-

  • বিনা : দুঃখ বিনা সুখ লাভ হয় কি মহীতে? (প্রাতিপদিকের পরে
  • সনে : ময়ূরীর সনে নাচিছে ময়ূর। (ষষ্ঠী বিভক্তিযুক্ত শব্দের পরে
  • দিয়ে : তোমাকে দিয়ে আমার চলবে না। (দ্বিতীয়ার ‘কে' বিভক্তিযুক্ত শব্দের পরে)

বাংলা ভাষায় বহু অনুসর্গ আছে। যেমন—
প্রতি, বিনা, বিহনে, সহ, ওপর, অবধি, হেতু, মধ্যে, মাঝে, পরে, ভিন্ন, বই, ব্যতীত, জন্যে, জন্য, পর্যন্ত অপেক্ষা, সহকারে, তরে, পানে, নামে, মতো, নিকট, অধিক, পক্ষে, দ্বারা, দিয়া, দিয়ে, কর্তৃক, সঙ্গে, হইতে, হতে, থেকে, চেয়ে, পাছে, ভিতর, ভেতর ইত্যাদি ।
এদের মধ্যে দ্বারা, দিয়া (দিয়ে), কর্তৃক, হইতে (হতে), চেয়ে, অপেক্ষা, মধ্যে প্রভৃতি কয়েকটি অনুসর্গ বিভক্তিরূপে ব্যবহৃত হয়। কারক প্রকরণে এদের উদাহরণ সন্নিবিষ্ট হয়েছে।


অনুসর্গের প্রয়োগ
১।বিনা/বিনে : কর্তৃ কারকের সঙ্গে – তুমি বিনা (বিনে) আমার কে আছে ?
বিনি :        করণ কারকের সঙ্গে – বিনি সুতায় গাঁথা মালা ।
বিহনে :     উদ্যম বিহনে কার পুরে মনোরথ?


২.সহ : সহগামিতা অর্থে – তিনি পুত্রসহ উপস্থিত হলেন।
সহিত : সমসূত্রে অর্থে – শত্রুর সহিত সন্ধি চাই না।
সনে   : বিরুদ্ধগামিতা অর্থে – ‘দংশনক্ষত শ্যেন বিহঙ্গ যুঝে ভুজঙ্গ সনে।’

সঙ্গে    তুলনায় – মায়ের সঙ্গে এ মেয়ের তুলনা হয় না ।


৩. অবধি : পর্যন্ত অর্থে – সন্ধ্যা অবধি অপেক্ষা করব।


৪.পরে : স্বল্প বিরতি অর্থে — এ ঘটনার পরে আর এখানে থাকা চলে না ।
    পর : দীর্ঘ বিরতি অর্থে শরতের পরে আসে বসন্ত ৷

৫. পানে : প্রতি, দিকে অর্থে – ঐ তো ঘর পানে ছুটেছেন
‘             শুধু তোমার মুখের পানে চাহি বাহির হনু।'


৬.মতো           ন্যায় অর্থে – বেকুবের মতো কাজ করো না।
   তরে             মত অর্থে - এ জন্মের তরে বিদায় নিলাম ।


৭. পক্ষে        সক্ষমতা অর্থে – রাজার পক্ষে সব কিছুই সম্ভব।

                    সহায় অর্থে –আসামির পক্ষে উকিল কে?


৮. মাঝে         মধ্যে অর্থে – ‘সীমার মাঝে অসীম তুমি'।
                     একদেশিক অর্থে এ দেশের মাঝে একদিন সব ছিল।
                    ক্ষণকাল অর্থে – নিমেষ মাঝেই সব শেষ ।
      মাঝারে : ব্যাপ্তি অর্থে – ‘আছ তুমি প্রভু, জগৎ মাঝারে। 


৯.কাছে         নিকটে অর্থে – আমার কাছে আর কে আসবে?
                    কর্মকারকে ‘কে’ বোঝাতে – ‘রাখাল শুধায় আসি ব্রাহ্মণের কাছে।'


 ১০.প্রতি          প্রত্যেক অর্থে – মণপ্রতি পাঁচ টাকা লাভ দেব।
                    দিকে বা ওপর অর্থে – ‘নিদারুণ তিনি অতি অতি, নাহি দয়া তব প্রতি।'


১১. হেতু : নিমিত্ত অর্থে –‘কী হেতু এসেছ তুমি, কহ বিস্তারিয়া । '
      জন্যে নিমিত্ত অর্থে – ‘এ ধন-সম্পদ তোমার জন্যে। '
      সহকারে : সঙ্গে অর্থে – আগ্রহ সহকারে কহিলেন।
       বশত : কারণে অর্থে – দুর্ভাগ্যবশত সভায় উপস্থিত হতে পারিনি।

সাধারণ অনুসর্গ

3

সাধারণ অনুসর্গ: এধরনের অনুসর্গ পদ ক্রিয়াপদ ব্যতীত অন্য পদগুলো থেকে উৎপন্ন হয়।যেমন: উপরে, কাছে, জন্য, দ্বারা, বনাম।

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

বছরখানেক পরে রেণুকে বিয়ে করে অপু
তার চোখে নেই রাগ, অভিমান
ক্যাপিটালে আমাদের আলাপ হয়েছিল
ভোরে ছেলেবুড়ো এসে জমায়েত হল
বিভক্তির কাজ করে
শব্দের অর্থের পরিবর্তন করে
শব্দের অর্থের স্পষ্টতর করে
বাক্স্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে
শব্দের পরে
শব্দের আগে
বাক্যের শেষে
কোনোটিই নয়
শব্দের পূর্বে
শব্দের মধ্যে
শব্দের পরে
বাক্যের শেষে
শ্বদ- বিভক্তি
ক্রিয়া - বিভক্তি
উপসর্গ
অব্যয়
পাছে
মায়াকান্না
হাসিহাসি
ডাঁই
অবধি
আকাজঙ্কা
উহ্য
জ্বাতব্য

ক্রিয়াজাত অনুসর্গ

3

ক্রিয়াজাত অনুসর্গ: এধরনের অনুসর্গ পদ শুধুমাত্র ক্রিয়াপদ থেকেই উৎপন্ন হয়।যেমন: করে, থেকে, দিয়ে, ধরে, বলে।

Content added By

যোজক, আবেগ

8

যোজক

যে শব্দ একটি বাক্য বা বাক্যাংশের সঙ্গে অন্য একটি বাক্য বা বাক্যাংশের কিংবা বাক্যস্থিত একটি শব্দের সঙ্গে অন্য শব্দের সংযোজন, বিয়োজন বা সংকোচন ঘটায় তাকে যোজক বলে। যেমন– আমি গান গাইব আর তুমি নাচবে।

অর্থ এবং সংযোজনের ধরন ও বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী যোজক শব্দ পাঁচ প্রকার। 

আবেগ

যেসব শব্দের সাহায্যে মনের নানা ভাব বা আবেগ প্রকাশ করা হয়, সেগুলোকে বলা হয় আবেগ শব্দ। এ ধরনের শব্দ বাক্যের অন্য শব্দের সঙ্গে সম্পর্ক না রেখে স্বাধীনভাবে বাক্যে ব্যবহূত হয়।

মানুষের বিচিত্র আবেগের প্রকাশ অনুসারে আবেগ শব্দকে আট ভাগে ভাগ করা যায়।

১.সিদ্ধান্তসূচক আবেগ শব্দ ২. প্রশংসাসূচক আবেগ শব্দ ৩. বিরক্তিসূচক আবেগ শব্দ ৪. ভয় ও যন্ত্রণাসূচক আবেগ শব্দ ৫. বিস্ময়সূচক আবেগ শব্দ ৬. করুণাসূচক আবেগ শব্দ ৭. সম্বোধনসূচক আবেগ শব্দ ৮. অলঙ্কারিক আবেগ শব্দ

Content added By

যোজক

5

যোজক

যে শব্দ একটি বাক্য বা বাক্যাংশের সঙ্গে অন্য একটি বাক্য বা বাক্যাংশের কিংবা বাক্যস্থিত একটি শব্দের সঙ্গে অন্য শব্দের সংযোজন, বিয়োজন বা সংকোচন ঘটায় তাকে যোজক বলে। যেমন– আমি গান গাইব আর তুমি নাচবে।

অর্থ এবং সংযোজনের ধরন ও বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী যোজক শব্দ পাঁচ প্রকার। 

Content added By

সাধারণ যোজক

3

সাধারণ যোজক : যে যোজক দ্বারা একাধিক শব্দ, বাক্য বা বাক্যাংশকে সংযুক্ত করা যায় তাকে সাধারণ যোজক বলে। যেমন– আমি ও আমার বাবা বাজারে এসেছি।

Content added By

বৈকল্পিক যোজক

1

বৈকল্পিক যোজক : যে যোজক দ্বারা একাধিক শব্দ, বাক্য বা বাক্যাংশের মধ্যে বিকল্প বোঝায় তাকে বৈকল্পিক যোজক বলে। যেমন– তুমি বা তোমার বন্ধু যে কেউ এলেই হবে।

Content added By

বিরোধমূলক যোজক

0

বিরোধমূলক যোজক : এ ধরনের যোজক দুটি বাক্যের সংযোগ ঘটিয়ে দ্বিতীয়টি দ্বারা প্রথমটির বিরোধ নির্দেশ করে। যেমন– আমি চিঠি দিয়েছি কিন্তু উত্তর পাইনি।

Content added By

কারণবাচক যোজক

2
Please, contribute by adding content to কারণবাচক যোজক.
Content

সাপেক্ষ যোজক

2

সাপেক্ষ যোজক : পরস্পর নির্ভরশীল যে যোজকগুলো একে অন্যের পরিপূরক হিসেবে বাক্যে ব্যবহৃত হয় তাদের সাপেক্ষ যোজক বলে। যেমন– যদি টাকা দাও তবে কাজ হবে।

Content added By

আবেগ

3

আবেগ

যেসব শব্দের সাহায্যে মনের নানা ভাব বা আবেগ প্রকাশ করা হয়, সেগুলোকে বলা হয় আবেগ শব্দ। এ ধরনের শব্দ বাক্যের অন্য শব্দের সঙ্গে সম্পর্ক না রেখে স্বাধীনভাবে বাক্যে ব্যবহূত হয়।

মানুষের বিচিত্র আবেগের প্রকাশ অনুসারে আবেগ শব্দকে আট ভাগে ভাগ করা যায়।

১.সিদ্ধান্তসূচক আবেগ শব্দ ২. প্রশংসাসূচক আবেগ শব্দ ৩. বিরক্তিসূচক আবেগ শব্দ ৪. ভয় ও যন্ত্রণাসূচক আবেগ শব্দ ৫. বিস্ময়সূচক আবেগ শব্দ ৬. করুণাসূচক আবেগ শব্দ ৭. সম্বোধনসূচক আবেগ শব্দ ৮. অলঙ্কারিক আবেগ শব্দ

Content added || updated By

সিদ্ধান্তসূচক আবেগ

2

সিদ্ধান্তসূচক আবেগ শব্দ : যে শব্দের সাহায্যে অনুমোদন, সম্মতি, সমর্থন ইত্যাদি ভাব প্রকাশ পায়, তাকে সিদ্ধান্তসূচক আবেগ শব্দ বলে। যেমন- বেশ, তুমি যা বলছ, তা-ই হবে।

Content added By

প্রশংসাসূচক আবেগ

1

প্রশংসাসূচক আবেগ শব্দ : যেসব শব্দ প্রশংসার মনোভাব প্রকাশের জন্য ব্যবহূত হয়, সেগুলোকে প্রশংসাবাচক আবেগ শব্দ বলে। যেমন- বাঃ! চমৎকার একটা গল্প লিখেছ!

Content added By

বিরক্তিসূচক আবেগ

4

বিরক্তিসূচক আবেগ শব্দ : যেসব শব্দ ঘৃণা, অবজ্ঞা, বিরক্তি ইত্যাদি মনোভাব প্রকাশে ব্যবহূত হয়, সেগুলোকে বিরক্তিসূচক শব্দ বলে।

যেমন- ছি! ছি! এটা তুমি কী বললে!

Content added By

ভয় ও যন্ত্রণাসূচক আবেগ

3

ভয় ও যন্ত্রণাসূচক আবেগ শব্দ : যেসব শব্দ আতঙ্ক, যন্ত্রণা ও ভয় প্রকাশে ব্যবহূত হয়, সেগুলোকে ভয় ও যন্ত্রণাবাচক আবেগ শব্দ বলে। যেমন- আঃ! কী বিপদ!

 

Content added By

বিস্ময়সূচক আবেগ

3

বিস্ময়সূচক আবেগ শব্দ : যেসব শব্দ বিস্মিত বা আশ্চর্য হওয়ার ভাব প্রকাশ করে, সেগুলোকে বলা হয় বিস্ময়সূচক আবেগ শব্দ। যেমন- আরে! তুমি আবার কখন এলে!

Content added By

করুণাসূচক আবেগ

1

করুণাসূচক আবেগ : যেসব শব্দ করুণা, সহানুভূতি ইত্যাদি মনোভাব প্রকাশ করে, সেগুলোকে করুণাসূচক আবেগ শব্দ বলে। যেমন- হায়! হায়! এ অনাথ শিশুদের এখন কে দেখবে!

 

Content added || updated By

সম্বোধনসূচক আবেগ

1

সম্বোধনসূচক আবেগ শব্দ : যেসব শব্দ সম্বোধন বা আহ্বান করার ক্ষেত্রে ব্যবহূত হয়, সেগুলোকে সম্বোধনসূচক আবেগ শব্দ বলে। যেমন- হে বন্ধু, তোমাকে অভিনন্দন।

 

Content added By

আলঙ্কারিক আবেগ

3

আলঙ্কারিক আবেগ শব্দ : যেসব শব্দ বাক্যের অর্থের পরিবর্তন না ঘটিয়ে কোমলতা, মাধুর্য ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য এবং সংশন, অনুরোধ, মিনতি ইত্যাদি মনোভাব প্রকাশের জন্য অলঙ্কার হিসেবে ব্যবহূত হয়, সেগুলোকে আলঙ্কারিক আবেগ শব্দ বলে। যেমন- যাক গে যাক! ওসব ভেবে লাভ নেই।

Content added By

অব্যয় পদ

3

অব্যয় পদ

ন ব্যয় = অব্যয়। যার ব্যয় বা পরিবর্তন হয় না, অর্থাৎ যা অপরিবর্তনীয় শব্দ তাই অব্যয়। অব্যয় শব্দের সাথে

কোনো বিভক্তিচিহ্ন যুক্ত হয় না, সেগুলোর একবচন বা বহুবচন হয় না এবং সেগুলোর স্ত্রী ও পুরুষবাচকতা নির্ণয় করা যায় না ।

যে পদ সর্বদা অপরিবর্তনীয় থেকে কখনো বাক্যের শোভা বর্ধন করে, কখনো একাধিক পদের, বাক্যাংশের বা বাক্যের সংযোগ বা বিয়োগ সম্বদ্ধ ঘটায়, তাকে অব্যয় পদ বলে ।

বাংলা ভাষায় তিন প্রকার অব্যয় শব্দ রয়েছে— বাংলা অব্যয় শব্দ, তৎসম অব্যয় শব্দ এবং বিদেশি অব্যয় শব্দ ।

বাংলা অব্যয় শব্দ : আর, আবার, ও, হ্যাঁ, না ইত্যাদি।

তৎসম অব্যয় শব্দ : যদি, যথা, সদা, সহসা, হঠাৎ, অর্থাৎ, দৈবাৎ, বরং, পুনশ্চ, আপাতত, বস্তুত ইত্যাদি। ‘এবং’ ও ‘সুতরাং’ তৎসম শব্দ হলেও বাংলায় এগুলোর অর্থ পরিবর্তিত হয়েছে। সংস্কৃতে ‘এবং’ শব্দের অর্থ এমন, আর ‘সুতরাং’ অর্থ অত্যন্ত, অবশ্য। কিন্তু এবং = ও (বাংলা), সুতরাং = অতএব (বাংলা)।

৩. বিদেশি অব্যয় শব্দ : আলবত, বহুত, খুব, শাবাশ, খাসা, মাইরি, মারহাবা ইত্যাদি ।

Content added By

পদান্বয়ী অব্যয়

1

পদান্বয়ী অব্যয় :-

যে অব্যয় পদ বাক্যের মধ্যে ব্যবহৃত হয়ে এক পদের সঙ্গে অন্য পদকে সংযুক্ত করে, তাকে পদান্বয়ী অব্যয় বলে।

যেমন - কর্ম ব্যতীত সুখ লাভ সম্ভব নয়। রাকেশ ও তপন আজকে বেড়াতে যাবে। বিয়েতে আপনার কিন্তু আসা চাই।

ওপরে কথিত বাক্য তিনটিতে ব্যতীত, ও, কিন্তু এই অব্যয়গুলি বাক্যের মধ্যে বসে এক পদের সঙ্গে অন্য পদকে যুক্ত করেছে। সুতরাং এগুলি পদান্বয়ী অব্যয়।

 

Content added || updated By

অনন্বয়ী অব্যয়

1

অনন্বয়ী অব্যয় :-

যে অব্যয় পদের সঙ্গে বাক্যের অন্যান্য পদের কোনো সম্বন্ধ থাকে না, তাকে অনন্বয়ী অব্যয় বলে।

যেমন– বাঃ! কী সুন্দর দৃশ্য! হায়। আমার কপালে কি এই ছিল? মা, আমাকে আশীর্বাদ করো।

এখানে বা: হায়, মা—এই তিনটি পদ বাক্যের বাইরে বসে প্রশংসা, খেদ, সম্বোধন ইত্যাদি বুঝিয়েছে। এই পদগুলির দ্বারা মনের বিশেষ ভাব প্রকাশ পেয়েছে। কিন্তু সবকটি ক্ষেত্রেই মূল বাক্যের সঙ্গে এদের কোনো সম্বন্ধ নেই।

Content added By

বাক্যালঙ্কার অব্যয়

0

বাক্যালঙ্কার অব্যয় :-

যে অব্যয় বাক্যের মধ্যে বসে বাক্যের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে, তাকে বাক্যালঙ্কার অব্যয় বলে।

যেমন - এ গাড়ি তো গাড়ি নয়। দেখে মনে হয় যেন উরজাহাজ। 'তো' 'যেন' এগুলি বাক্যালঙ্কার অব্যয়। কারণ এগুলি বাক্যের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছে।

 

Content added By

ভাবপ্রকাশক অব্যয়

2

ভাবপ্রকাশক অব্যয় :-

যে অব্যয় বক্তার মনের ভাব প্রকাশ করে, তাকে ভাব প্রকাশক অব্যয় বলে।

যেমন - মরি মরি! একি লজ্জা! ধন্য ধন্য। বাংলাদেশ।

এখানে মরি মরি, ধন্য ধন্য বিশেষ ভাব প্রকাশ করেছে। তাই এগুলি ভাব প্রকাশক অব্যয়।

 

Content added By

সংযোগমূলক অব্যয়

3
Please, contribute by adding content to সংযোগমূলক অব্যয়.
Content

সম্মতিসূচক অব্যয়

2

সম্মতি বা অসম্মতিসূচক অব্যয় :-

যে অব্যয় পদের দ্বারা বক্তার মনের ইচ্ছা বা অনিচ্ছা প্রকাশ পায়, তাকে সম্মতি বা অসম্মতিসূচক অব্যয় বলে।

যেমন - হ্যাঁ, আমি তো যাবই। না, কথাটা সত্যি নয়।

এখানে হ্যাঁ সম্মতিসূচক অব্যয় এবং না অসম্মতিসূচক অব্যয়

Content added By

উপমাবাচক অব্যয়

7

উপমাবাচক অব্যয় :-

যে সব অব্যয়ের দ্বারা উপমা বা তুলনাকে বোঝায় তাকে, উপমাবাচক অব্যয় বলে।

যেমন - চাঁদের মতো সুন্দর। মিছরির ন্যায় মিষ্টি। তুলোর মতো নরম।

 

Content added || updated By

অনুকার অব্যয়

2

অনুকার অব্যয় :-

যে সব শব্দ ধ্বনির ব্যঞ্জনা দেয় তাকে, ধ্বন্যাত্মক অব্যয় বা অনুকার অব্যয় বলে।

যেমন - ঝমঝম্ করে বৃষ্টি পড়ছে। শোঁ শোঁ শব্দে বাতাস বইছে। হনহন করে হেঁটে যাচ্ছে।

Content added || updated By

বাক্যান্বয়ী অব্যয়

2

বাক্যান্বয়ী অব্যয় :-

যে অব্যয় বাক্যে অন্বয় বা সম্বন্ধ স্থাপন করে তাদের বাক্যান্বয়ী বা সমুচ্চয়ী অব্যয় বলে।

Content added By

সংযোজক অব্যয়

2

সংযোজক অব্যয় :-

যে অব্যয় পদ বাক্যের সঙ্গে বাক্যের বা পদের সঙ্গে পদের সংযোগ সাধন করে, তাকেই সংযোজক অব্যয় বলে।

যেমন - আমি খেলার মাঠে গিয়েছিলাম; কিন্তু তোমায় দেখতে পাইনি। বাবা এবং মায়ের কথা শোনা উচিত।

Content added By

বিয়োজক অব্যয়

2

বিয়োজক অব্যয় :-

বিকল্প বোঝাতে বাক্যের মধ্যে যে অব্যয় ব্যবহৃত হয়, তাকেই বিয়োজক অব্যয় বলে।

যেমন - হয় তুমি একাজ কর নয় তাকে কাজটি করতে দাও। তুমি অথবা সমর সেখানে যাবে।

Content added By

সংকোচক অব্যয়

2

সংকোচক অব্যয় :-

যে অব্যয় একটি বিষয়কে সংকুচিত করে কিন্তু অন্য বিষয়কে প্রাধান্য দেয়, তাকে সংকোচক অব্যয় বলে।

যেমন - এখন খেলা বন্ধ করে বরং পড়াশোনায় মন দাও। ভালো খেলোয়াড় হয়েছ জানি; তবুও মন দিয়ে পড়াশোনা করো।

Content added By

হেতুবাচক অব্যয়

5

হেতুবাচক অব্যয় :-

কারণ বোঝাতে যে অব্যয় বাক্যে ব্যবহৃত হয় তাকে হেতুবাচক অব্যয় বলে।

যেমন - বাবা আমাকে মেরেছেন কারণ আমি তাঁর কথা শুনিনি। আপনি তাড়াতাড়ি আসবেন কেননা আমি পড়তে যাবো।

Content added By

সিদ্ধান্তবাচক অব্যয়

0

সিদ্ধান্তবাচক অব্যয় :-

যে অব্যয়ের দ্বারা সিদ্ধান্ত বোঝায় তাকে সিদ্ধান্তবাচক অব্যয় বলে।

যেমন - মশায় কামড়েছে তাই ম্যালেরিয়া হয়েছে। শ্যাম আসবে বলে রাম বসেছিল।

 

Content added By

নিত্যসম্বন্ধীয় অব্যয়

3

নিত্য সম্বন্ধীয় অব্যয় :-

এমন কতগুলো অব্যয় আছে যারা একে অপরের সঙ্গে সম্বন্ধযুক্ত একটি বসলে অপরটি বসবেই, একে নিত্য সম্বন্ধীয় অব্যয় বলে।

যেমন - বটে কিন্তু, যেমন-তেমন, যখন-তখন, যেমনি কর্ম তেমনি ফল।

Content added By

Read more

পদ প্রকরণ বলক, লগ্নক, পদাশ্রিত নির্দেশক বলক লগ্নক সলগ্নক অলগ্নক নির্দেশক একবচনাত্মক নির্দেশক বহুবচনাত্মক নির্দেশক বিশেষ্য নামবাচক / সংজ্ঞাবাচক বিশেষ্য শ্রেণিবাচক / জাতিবাচক বিশেষ্য বস্তুবাচক বা দ্রব্যবাচক বিশেষ্য সমষ্টিবাচক বিশেষ্য ভাববাচক (ক্রিয়াবাচক) বিশেষ্য গুনবাচক বিশেষ্য বিশেষণ নাম-বিশেষণ গুণবাচক বিশেষণ অবস্থাবাচক বিশেষণ সংখ‍্যাবাচক বিশেষণ পূরণবাচক বা ক্রমবাচক বিশেষণ পরিমাণবাচক বিশেষণ সংজ্ঞাবাচক বিশেষণ উপাদানবাচক বিশেষণ বহুপদী বিশেষণ / বাক‍্যাংশ বিশেষণ ধ্বন‍্যাত্মক বিশেষণ সর্বনামীয় বিশেষণ বিধেয় বিশেষণ ভাব বিশেষণ ক্রিয়া বিশেষণ বিশেষণের বিশেষণ অব্যয়ের বিশেষণ বাক্যের বিশেষণ এক পদময় বিশেষণ বহুপদী বিশেষণ সর্বনাম ব্যক্তিবাচক বা পুরুষবাচক সর্বনাম ( Personal Pronoun ) আত্মবাচক সর্বনাম (Reflexive Pronoun ) নির্দেশক সর্বনাম অনির্দেশক সর্বনাম সামীপ্যবাচক (Near Demonstrative Pronoun) সাকুল্যবাচক সর্বনাম (Inclusive Pronoun) প্রশ্নবাচক সর্বনাম (Interrogative Pronoun) অনির্দিষ্টতাজ্ঞাপক সর্বনাম (Indefinite Pronoun) সাপেক্ষ সর্বনাম (Relative Pronoun) অন্যাদিবাচক সর্বনাম (Denoting other or others) অনিশ্চয়বাচক যৌগিক সর্বনাম ( Indefinite Compound Pronoun) ক্রিয়াপদ সমাপিকা ক্রিয়া অসমাপিকা ক্রিয়া অকর্মক ক্রিয়া সকর্মক ক্রিয়া দ্বিকর্মক ক্রিয়া প্রযোজক ক্রিয়া একক ক্রিয়া যুক্ত ক্রিয়া যৌগিক ক্রিয়া মিশ্র ক্রিয়া ক্রিয়াবিশেষণ ধরণবাচক ক্রিয়াবিশেষণ কালবাচক ক্রিয়াবিশেষণ স্থানবাচক ক্রিয়াবিশেষণ নেতিবাচক ক্রিয়াবিশেষণ পদাণু ক্রিয়াবিশেষণ একপদী ক্রিয়াবিশেষণ বহুপদী ক্রিয়াবিশেষণ অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় সাধারণ অনুসর্গ ক্রিয়াজাত অনুসর্গ যোজক, আবেগ যোজক সাধারণ যোজক বৈকল্পিক যোজক বিরোধমূলক যোজক কারণবাচক যোজক সাপেক্ষ যোজক আবেগ সিদ্ধান্তসূচক আবেগ প্রশংসাসূচক আবেগ বিরক্তিসূচক আবেগ ভয় ও যন্ত্রণাসূচক আবেগ বিস্ময়সূচক আবেগ করুণাসূচক আবেগ সম্বোধনসূচক আবেগ আলঙ্কারিক আবেগ অব্যয় পদ পদান্বয়ী অব্যয় অনন্বয়ী অব্যয় বাক্যালঙ্কার অব্যয় ভাবপ্রকাশক অব্যয় সংযোগমূলক অব্যয় সম্মতিসূচক অব্যয় উপমাবাচক অব্যয় অনুকার অব্যয় বাক্যান্বয়ী অব্যয় সংযোজক অব্যয় বিয়োজক অব্যয় সংকোচক অব্যয় হেতুবাচক অব্যয় সিদ্ধান্তবাচক অব্যয় নিত্যসম্বন্ধীয় অব্যয়
Promotion